গাজীপুরে টিঅ্যান্ডজেড গ্রুপের একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ৫০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে অবরোধ করে রেখেছেন। যার ফলে দেশের অন্যতম ব্যস্ততম এই সড়ক এক প্রকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এতে করে ভয়াবহ জনদুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ যাত্রীরা।
আজ সোমবার (১১ নভেম্বর) বেলা ১১ টার দিকে ঘটনা স্থলে গিয়ে দেখা যায় পোশাক শ্রমিকরা মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছে। সড়কের পাশেই সতর্ক অবস্থানে রয়েছে পুলিশ। যদিও এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
মহাসড়কে অবরোধের কারণে তীব্র জানজন থাকায়। ছোট বড় অনেক গাড়ি আঞ্চলিক ছোট ছোট সড়ক ব্যবহার করছে যার ফলে সেই সব রাস্তাও অনেক যানজনের সৃষ্টি হয়েছে। এমন অবস্থায় সরকারের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ না আসায় জনমনে তৈরি হয়েছে তীব্র ক্ষোভ।
ইকবাল হোসেন নামে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, গত ৫০ বছরেও গাজীপুরে এমন দীর্ঘ সময় ধরে সড়ক অবরোধের রেকর্ড নেই। দেশের অন্যতম ব্যস্ততম এই মহাসড়কে দেশের অর্ধেক অঞ্চলের মানুষ চলাচল করে।
তিনি আরও বলেন, গত তিন ধরে অনেক বাস ও ট্রাকের চালক চালক হেলপারসহ সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়েছেন। তারা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে আশেপাশের বাড়িগুলোতে ভিড় জমাচ্ছে। এমন অবস্থায় অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
সালমা আক্তার নামে এক পোশাক শ্রমিক বলেন, কারখানার মালিক প্রশাসনের মাধ্যমে আমাদের বকেয়া বেতন পরিশোধের জন্য বার বার তারিখ দিলেও তারা কথা রাখেনি। তাই এবার আমরা প্রশাসনের কারো কথাই মানবো না। আমরা আমাদের পাওনা টাকা চাই।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্র্যাফিক) ইব্রাহিম খান বলেন, শ্রমিকরা তাদের দাবিতে অটল। কোনো অবস্থাতেই তারা তাদের অবরোধ তুলে নিচ্ছে না। বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চলছে। আশা করি দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে।
জেপি/নি-১১/প
৫০ ঘণ্টার অবরোধে অচল ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক, জনমনে ক্ষোভ
গাজীপুরে টিঅ্যান্ডজেড গ্রুপের একটি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক ৫০ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে অবরোধ করে রেখেছেন। যার ফলে দেশের অন্যতম ব্যস্ততম এই সড়ক এক প্রকার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এতে করে ভয়াবহ জনদুর্ভোগে পড়েছেন সাধারণ যাত্রীরা।
আজ সোমবার (১১ নভেম্বর) বেলা ১১ টার দিকে ঘটনা স্থলে গিয়ে দেখা যায় পোশাক শ্রমিকরা মহাসড়ক অবরোধ করে রেখেছে। সড়কের পাশেই সতর্ক অবস্থানে রয়েছে পুলিশ। যদিও এখন পর্যন্ত কোনো ধরনের কোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি।
মহাসড়কে অবরোধের কারণে তীব্র জানজন থাকায়। ছোট বড় অনেক গাড়ি আঞ্চলিক ছোট ছোট সড়ক ব্যবহার করছে যার ফলে সেই সব রাস্তাও অনেক যানজনের সৃষ্টি হয়েছে। এমন অবস্থায় সরকারের কাছ থেকে এখন পর্যন্ত কার্যকর কোনো পদক্ষেপ না আসায় জনমনে তৈরি হয়েছে তীব্র ক্ষোভ।
ইকবাল হোসেন নামে স্থানীয় এক ব্যবসায়ী বলেন, গত ৫০ বছরেও গাজীপুরে এমন দীর্ঘ সময় ধরে সড়ক অবরোধের রেকর্ড নেই। দেশের অন্যতম ব্যস্ততম এই মহাসড়কে দেশের অর্ধেক অঞ্চলের মানুষ চলাচল করে।
তিনি আরও বলেন, গত তিন ধরে অনেক বাস ও ট্রাকের চালক চালক হেলপারসহ সাধারণ মানুষ বিপাকে পড়েছেন। তারা প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিতে আশেপাশের বাড়িগুলোতে ভিড় জমাচ্ছে। এমন অবস্থায় অনেকেই অসুস্থ হয়ে পড়ছেন।
সালমা আক্তার নামে এক পোশাক শ্রমিক বলেন, কারখানার মালিক প্রশাসনের মাধ্যমে আমাদের বকেয়া বেতন পরিশোধের জন্য বার বার তারিখ দিলেও তারা কথা রাখেনি। তাই এবার আমরা প্রশাসনের কারো কথাই মানবো না। আমরা আমাদের পাওনা টাকা চাই।
গাজীপুর মহানগর পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (ট্র্যাফিক) ইব্রাহিম খান বলেন, শ্রমিকরা তাদের দাবিতে অটল। কোনো অবস্থাতেই তারা তাদের অবরোধ তুলে নিচ্ছে না। বিষয়টি সমাধানের চেষ্টা চলছে। আশা করি দ্রুত সমাধান হয়ে যাবে।
জেপি/নি-১১/প