বর্তমান সময় হচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের। এতে একে অপরকে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে ট্রল করা হয়ে দাড়িয়েছে নিত্য দিনের ঘটনা। এই ট্রল একটি নির্দিষ্ট সীমা পর্যন্ত ঠিক আছে এই সেই সীমা অতিক্রম করলে তা অনেক আর সামলাত পারেন না। মূলত এ ধরনের ট্রলাররা অন্যকে দুঃখ দিয়ে আনন্দ পান। ট্রলের সব প্রভাব পড়ে একাগ্রতা ও মনোসংযোগে।
আজ চলুন জেনে নেওয়া যাক কীভাবে এর থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
- ট্রলিং বা নেতিবাচক মন্তব্য আপনার আত্মবিশ্বাসে প্রভাব ফেলতে পারে, কিন্তু মনে রাখবেন যে আপনার মূল্যবানতা শুধু অন্যের কথায় নির্ভর করে না। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাসী থাকুন এবং নেতিবাচকতা এড়িয়ে চলুন।
- অনেক সময় ট্রলিংয়ের মূল উদ্দেশ্য হয় বিরক্ত করা বা আপনার থেকে প্রতিক্রিয়া পাওয়া। সুতরাং, ইগনোর করাই হতে পারে সবচেয়ে ভালো পদক্ষেপ। প্রতিক্রিয়া না দিলে ট্রলিং করা ব্যক্তি আগ্রহ হারিয়ে ফেলতে পারে।
- পরিবার, বন্ধুবান্ধব বা অনুরাগীদের কাছ থেকে ইতিবাচক সমর্থন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। তাদের থেকে পাওয়া উৎসাহ আপনার মানসিক শক্তি বাড়াতে সাহায্য করবে।
- যদি কেউ বারবার বিরক্ত করে বা অযৌক্তিকভাবে ট্রল করে, সেই ব্যক্তিকে ব্লক বা রিপোর্ট করতে পারেন। অনেক সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মেই এ ধরনের অপশন রয়েছে, যা আপনাকে ট্রল থেকে রক্ষা করতে পারে।
- যদি ট্রলিং বেশি সিরিয়াস হয় বা মানসিক চাপের কারণ হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে পেশাদার কাউন্সেলিং বা সাইকোলজিস্টের সাহায্য নেওয়া যেতে পারে। তারা মানসিক চাপ মোকাবেলায় আপনাকে গাইড করতে পারবে।
জেপি/নি-২২/প